গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়
সুনামগঞ্জ সদর।
স্মারক নং- ০৫.৬০.৯০৮৯.০০০.০৩.০০১.১৫-১৬০(১৯) তারিখঃ ২৯ জানুয়ারি ২০১৫।
সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি-২০০৯ এর আলোকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ২০ একর পর্যন্ত বদ্ধ জলমহাল বন্দোবস্ত প্রদানের লক্ষ্যে আবেদন আহবান
বিজ্ঞপ্তি নং ০১/১৪২১
এতদ্বারা প্রকৃত নিবন্ধিত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি/মৎস্যজীবী সংগঠনের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নিম্নবর্ণিত ইজারাযোগ্য জলমহাল সমূহ ১৪২২-১৪২৪ বাংলা সন পর্যন্ত ৩ (তিন) বছর মেয়াদে বন্দোবস্ত প্রদানের লক্ষ্যে নিম্নোক্ত শর্তাধীনে আবেদন আহবান করা যাচ্ছে।
জলমহাল ইজারা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ১৬.০২.২০১৫ খ্রি. তারিখ হতে ০২.০৩.২০১৫ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত ১০(দশ) কার্যদিবসের মধ্যে অফিস চলাকালীন সময়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, সুনামগঞ্জ এবং নিম্নস্বাক্ষরকারীর কার্যালয় হতে ১ম বার আবেদনপত্র গ্রহণ ও দাখিল করা যাবে। উক্ত সময়ের মধ্যে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কোন জলমহাল অবিক্রীত থাকলে বা আবেদন না পাওয়া গেলে পর্যায়ক্রমে ১৮.০৩.২০১৫ খ্রি. হতে ০১.০৪.২০১৫ খ্রি., ২২.০৪.২০১৫ খ্রি. হতে ০৬.০৫.২০১৫ খ্রি. ও ২০.০৫.২০১৫ খ্রি. হতে ০১.০৬.২০১৫ খ্রি. পর্যন্ত আবেদনপত্র গ্রহণ ও দাখিল করা যাবে।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বন্দোবস্ত প্রদানের শর্তাবলী
1. কেবলমাত্র নির্দিষ্ট জলমহালের নিকটবর্তী/ তীরবর্তী প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি যা সমবায় অধিদপ্তরে নিবন্ধিত, সে সকল সমিতি বা সমিতিসমূহ নির্দিষ্ট বা তীরবর্তী জলমহাল ব্যবস্থাপনার জন্য আবেদন করতে পারবেন এবং জলমহালের নিকটবর্তী/তীরবর্তী নিবন্ধিত মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতিগুলো প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সাপেক্ষে অগ্রাধিকার পাবে। কোন ব্যক্তি বা অনিবন্ধিত সংগঠন আবেদন করতে পারবে না।
2. জেলা প্রশাসক, সুনামগঞ্জ/নিম্নস্বাক্ষরকারীর কার্যালয় থেকে জলমহাল বন্দোবস্ত প্রদানের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সুনামগঞ্জ সদর এর অনুকূলে ৫০০/- টাকা মূল্যমানের (অফেৎযোগ্য) ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার (যে কোন তফসীলি ব্যাংক হতে) দাখিল সাপেক্ষে আবেদন ফরম ক্রয় করা যাবে।
3. উক্ত সমিতিতে প্রকৃত মৎস্যজীবী ব্যতীত অন্য কোন সদস্য থাকলে বা কার্যনির্বাহী কমিটিতে যদি এমন কোন সদস্য থাকেন যিনি প্রকৃত মৎস্যজীবী নন, তাহলে উক্ত সমিতি আবেদনের যোগ্য হবে না।
4. প্রকৃত মৎস্যজীবী সমিতি যারা সমাজসেবা অধিদপ্তরে নিবন্ধিত, যেখানে প্রকৃত মৎস্যজীবী ছাড়া অন্য কোন সদস্য নেই তারাও আবেদনে অংশ গ্রহণের জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হবেন।
5. আবেদনকারী সমবায় সমিতি বা অন্য কোন সমিতি, বর্তমানে কার্যকর আছে তার প্রমাণস্বরূপ জেলা বা উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা/সমাজসেবা কর্মকর্তা কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র দাখিল করবেন এবং বিগত ০২ বছরের অডিট রিপোর্ট দাখিল করবেন। তবে নতুন নিবন্ধনকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রমাণের দরকার হবে না।
6. নির্দিষ্ট ফরমে আবেদনপত্র দাখিলের সময় প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি তাদের সদস্যদের নামের তালিকা (ঠিকানাসহ) এবং কার্যনির্বাহী সদস্যদের নামের তালিকা (ঠিকানাসহ) সংযুক্ত করবেন এবং একই সাথে তার অনুলিপি উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির নিকট দাখিল করবেন।
7. আবেদনকারী কোন মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতিতে যদি এমন কোন সদস্য থাকেন যিনি প্রকৃত মৎস্যজীবী নন তাহলে উক্ত সমিতি জলমহাল বন্দোবস্তের অযোগ্য বিবেচিত হবেন।
8. মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতিকে যাচাই বাছাইয়ের ক্ষেত্রে উক্ত সংগঠন/সমিতি’র কোন জঙ্গী সম্পৃক্ততা থাকলে এবং পূর্বের কোন জলমহালের ইজারামূল্য পরিশোধে খেলাপি হয়ে থাকলে অথবা জলমহাল সংক্রান্ত কোন সার্টিফিকেট মামলা কিংবা অন্য আদালতে কোন মামলা থাকলে সংশ্লিষ্ট সংগঠন/সমিতিকে কোন জলমহাল বন্দোবস্ত প্রদান করা যাবে না।
9. বিজ্ঞপ্তিতে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট জলমহালের ইজারামূল্যের ২০% ব্যাংক ড্রাফট/পে-অর্ডার জামানত হিসেবে আবেদনকারী তার আবেদনের সাথে দাখিল করবেন। লীজপ্রাপ্ত সমিতির শেষ বছরের লীজমানির সাথে উক্ত টাকা সমন্বয় করা হবে। লীজপ্রাপ্ত হয়নি এমন সমিতির ব্যাংক ড্রাফট/পেঅর্ডার ফেরত প্রদান করা হবে।
10. সময়মত লীজ মানি পরিশোধ না করা, তথ্য গোপন করা কিংবা অন্য অনিয়মের কারণে কোন জলমহালের লীজ বাতিল করা হলে উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি উক্ত জলমহাল পুনরায় যথা নিয়মে লীজ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
চলমান-২।
(পৃষ্টা নং-০২)
11. লীজগ্রহীতা কোন মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতি তাদের নামে লীজকৃত জলমহাল কোন অবস্থাতেই সাব লীজ অথবা অন্য কোন ব্যক্তি/গোষ্ঠিকে হস্তান্তর করতে পারবে না এবং অন্য কোন উপায়ে তা ব্যবহার করতে পারবে না। যদি তা করে থাকে, তাহলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার উক্ত লীজ বাতিল করে দিবেন এবং জমাকৃত লীজমানি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করবেন। উক্ত লীজগ্রহীতা মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতি পরবর্তী বছর জলমহাল বন্দোবস্ত সংক্রান্ত কোন আবেদন করতে পারবে না।
12. কোন মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি/সংগঠন দু’টির অধিক জলমহাল ইজারা/বন্দোবন্ত পাবে না।
13. উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বন্দোবস্ত/ইজারাপ্রাপ্ত প্রকৃত মৎস্যজীবী সংগঠন/সমিতি ১ম বছরের সাকুল্য ইজারামূল্য সিদ্ধান্ত প্রদানের ১৫ (পনের) কার্যদিবসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধের পর ইজারা গ্রহীতা নিজ উদ্যোগে চুক্তিপত্র সম্পাদনক্রমে জলমহালের দখল বুঝে নিবেন।
14. ২য় বছরের সম্পূর্ণ ইজারামূল্য ১ম বছরের ১৫ই চৈত্রের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে এবং পরবর্তী বছরের ইজারামূল্য একইভাবে পূর্ববর্তী বছরের ১৫ চৈত্রের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। নির্ধারিত তারিখের মধ্যে যুক্তিসংগত কারণ ব্যতিত সমুদয় ইজারামূল্য পরিশোধে ব্যর্থ হলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইজারা বাতিল করবেন এবং জামানতের অর্থ সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত হবে। ইজারার অর্থ আংশিক বা কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে না।
15. আবেদন ফরম ব্যবহারের মেয়াদ কেবলমাত্র নির্দিষ্ট তারিখ অর্থাৎ যে তারিখের জন্য ক্রয় করা হবে সেই তারিখে এবং যে জলমহালের জন্য ক্রয় করা হবে শুধুমাত্র সে জলমহালের ক্ষেত্রে দাখিলের জন্য প্রযোজ্য হবে। আবেদন ফরম ক্রয়ের পর আবেদন গ্রহণের কোন তারিখ অতিক্রান্ত হলে পরবর্তী কোন তারিখে এ আবেদন ফরমটি গ্রহণযোগ্য হবে না। উপরন্তু আবেদনের সাথে সংযুক্ত ব্যাংক ড্রাফটখানা বাজেয়াপ্ত করা হবে।
16. সীলমোহরযুক্ত খামের উপর সায়রাত মহালের নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
17. আবেদনপত্র ক্রয়ের রশিদ আবেদনপত্রের সাথে আবশ্যিকভাবে সংযুক্ত করতে হবে।
18. ইজারামূল্য পরিশোধের সংগে সংগে অনুমোদিত আবেদনকারী সমিতি/সংগঠন স্ব-উদ্যোগে ইজারাচুক্তি সম্পাদনক্রমে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে নিজ উদ্যোগে জলমহালের দখল গ্রহণ করতে হবে। অন্যাথায় যথাসময়ে জলমহালের দখল না পাওয়ার অজুহাতে পরবর্তী কোন ওজর আপত্তি গ্রহণ যোগ্য হবে না। লীজ চুক্তি সম্পাদন ব্যতীত জলমহাল হস্তান্তর করা হবে না।
19. যে সকল জলমহালের উপর আদালতের/উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্থিতাবস্থা/স্থগিতাদেশ/নিষেধাজ্ঞার আদেশ রয়েছে সে সকল সায়রাত মহালের জন্য উক্ত বিজ্ঞপ্তি কার্যকর হবে না এবং কোন আবেদনপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না। স্থিতাবস্থা/স্থগিতাদেশ/ নিষেধাজ্ঞার আদেশ থাকার পরও কেউ যদি কোন জলমহালের জন্য আবেদনপত্র দাখিল করেন তবে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। স্থিতাবস্থা /স্থগিতাদেশ/নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহারের পর যথানিয়মে বন্দোবস্ত কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
20. বছরের যেকোন সময়ই ইজারা প্রদান করা হোক না কেন উক্ত ইজারা পহেলা বৈশাখ ১৪২২ বাংলা সন হতে কার্যকর বলে গণ্য হবে।
21. মামলা জনিত কারণে/উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশের কারণে বা অন্যকোন আইনসংগত কারণে সায়রাত মহালসমূহের সময়মত দখল না পাওয়ার বিষয়ে কোন অজুহাত গ্রহণযোগ্য হবে না।
22. জলমহাল ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতি-২০০৯ সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
23. আবেদনপত্রে ঘষামাজা-কাটাছেড়া কিংবা অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে। আবেদন ফরমে কোন প্রকার ফ্লুইড ব্যবহার করা যাবে না, ব্যবহার করা হলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
24. আদালতে কোন মামলা/প্রাকৃতিক কারণে কোন ক্ষতিগ্রস্থতার অজুহাত গ্রহণযোগ্য হবে না।
25. প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে এ ধরণের কোন কার্যক্রম গ্রহণ করা যাবে না। জলমহালের প্রাকৃতিক পরিবেশ পরিবর্তনসহ কোন প্রকার ক্ষতি সাধন করা যাবে না। এরূপ করা হলে বন্দোবস্ত বাতিল করা হবে।
26. প্রত্যেকটি জলমহালের জন্য পৃথক পৃথক আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে। অষ্পষ্ট, অসম্পূর্ণ আবেদপত্র গ্রহণযোগ্য হবে না।
27. লীজ গ্রহীতা সায়রাত মহালের পরিসীমা বজায় রাখবেন এবং সংরক্ষণ করবেন, যাতে কেউ সংশ্লিষ্ট সায়রাত মহালে অনুপ্রবেশ বা বেআইনীভাবে দখল না করে তা নিশ্চিত করবেন।
28. কোন জলমহাল উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পরও কেউ যদি ঐ জলমহালের ইজারার ব্যাপারে পুনরায় আবেদনপত্র দাখিল করে তাহলে আবেদনপত্র সরাসরি বাতিল বলে গণ্য হবে।
29. জলমহালের কোন অংশে স্থায়ী/অস্থায়ী বাঁধ/প্রতিবন্ধকতা স্থাপন করা যাবে না যাতে ফৌজদারি কার্যবিধি ১৩৩ ধারা অথবা ১৯৫০ সনের মৎস্য সংরক্ষণের কোন বিধান লঙ্ঘিত হয়।
30. অনুমোদিত ইজারা গ্রহীতা সরকার বা কালেক্টর কর্তৃক নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন উপায়ে মৎস্য শিকার করতে পারবে না। কালেক্টর বা সরকারি মৎস্য বিভাগ কর্তৃক সকল আদেশ নিষেধ বন্দোবস্ত গ্রহীতা পালন করতে বাধ্য থাকবেন। মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রে পাইল পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। চলমান-০৩।
(পৃষ্টা নং-০৩)
31. ১ম বছরের সমুদয় অর্থ জমা দিয়ে কৃতকার্য আবেদনকারী সমিতি কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে ১৫০/- টাকা মূল্যমানের ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে ইজারা চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। ইজারাচুক্তি সম্পাদনের সময় ০৩ (তিন) কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত ছবি দাখিল করতে হবে।
32. ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়েল, ভূমি ব্যবস্থাপনার সকল আইন ও সরকারি আদেশ, জলমহাল ব্যবস্থাপনার সকল সরকারি আদেশ যেগুলো এখানে উলেখ করা সম্ভব হয়নি, সেই আদেশের/আইনের সকল শর্তাবলী এই বিজ্ঞপ্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। এছাড়া পরবর্তীতে সরকার কর্তৃক প্রদত্ত যেকোন আদেশ/নির্দেশ এবং বিধি বিধানও আবেদনকারী মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন।
33. আবেদনপত্রের সাথে আবশ্যিকভাবে মুসক নিবন্ধণ সার্টিফিকেট ‘‘মুসক-৮’’ সংযুক্ত করে দাখিল করতে হবে।
34. কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকেই যেকোন/সকল আবেদনপত্র গ্রহণ বা বাতিলের ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করেন।
ইজারাযোগ্য জলমহালের তালিকা।
ক্রমিক নং | জলমহালের নাম | বিগত ৩(তিন) বছরের গড় ইজারামূল্য | কাঙ্খিত সরকারী মূল্য | মন্তব্য |
১. | পুকুর ডুবি বড়নালা চান্দি | ৪২,৭০১/- | ৪৪,৮৩৭/- |
|
২. | নাইন্দা বিল ও কাড়া | ২৪,২৫৫/- | ২৫,৪৬৮/- |
|
৩. | জোয়ার ভাংগার হাওড় | ৩,৪৭,৬৯৪/- | ৩,৬৫,০৭৯/- |
|
৪. | দেওলা বিল (মনমতেরচর মৌজা) | ১৯,১২৯/- | ২০,০৮৬/- |
|
৫. | হুড়ার কান্দা | ৭,১০০/- | ৭,৪৫৫/- |
|
স্বাক্ষরিত/-(২৯/০১/২০১৫)
(তাহসিনা বেগম)
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
ও
সভাপতি
উপজেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি
সুনামগঞ্জ সদর, সুনামগঞ্জ।
ফোন ০৮৭১-৬১৬৪৩।
ফ্যাক্স ০৮৭১-৬১৫১০।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস